ঢাকা ১৭ জুন, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
ইঞ্জিনের যান্ত্রিক ত্রুটিতে পথে থেমে গেল মধুমতি ট্রেন অতি ভারী বৃষ্টির আভাস, সমুদ্র বন্দরে সতর্ক সংকেত অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ শেখ হাসিনাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে সচিবালয়ে আবারও বিক্ষোভ বাস-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে বাবা-ছেলেসহ নিহত ৩, আহত ১০ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি মহাসচিব চিন্ময় কৃষ্ণকে জেলগেটে এক দিনের জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ প্রথমবার ঢাকায় জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধি দল ঈদযাত্রার ১৫ দিনে সড়কে নিহত ৩৯০ জন

গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ গার্মেন্টস কর্মীর মৃত্যু

#

নিজস্ব প্রতিবেদক

২৮ এপ্রিল, ২০২৫,  12:15 PM

news image

গাজীপুরের জয়দেবপুর থানার মোগরখাল এলাকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ সীমা আক্তার (৩০) মারা গেছেন। তিনি গার্মেন্টস কর্মী ছিলেন বলে জানা গেছে।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) সকাল সোয়া ৯টার দিকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের ফিমেল এইচডিতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, গাজীপুরের জয়দেবপুর থেকে দগ্ধ অবস্থায় নারী-শিশুসহ পাঁচজনকে আমাদের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। তাদের মধ্যে সীমা নামে এক নারী আজ সকাল সোয়া ৯টায় এইচডিওতে মারা যান। তার শরীর ৯০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। এছাড়া পারভীনের শরীরের ৩২ শতাংশ, তানজিলার শরীরের ৯০ শতাংশ, তাসলিমার শরীরের ৯৫ শতাংশ এবং শিশু আয়ানের শরীরের ২৮ শতাংশ দগ্ধ নিয়ে এইচডিইউতে চিকিৎসা চলছে। তাদের মধ্যে তাসলিমা ৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বা।

মৃত সীমার স্বামী মো. আলহাজ জানান, আমি এবং আমার স্ত্রী সীমা দুজনেই গার্মেন্টস কর্মী। গতকাল সন্ধ্যার দিকে পাশের বাড়িতে রান্নার কাজ চলছিল। এ সময় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে আমার স্ত্রী ও এক শিশুসহ পাঁচজন শরীরে দগ্ধ হন। প্রথমে তাদের উদ্ধার করে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিয়ে যাই। পরে সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাতেই তাদের জাতীয় বার্ন ইন্সটিটিউটের জরুরি বিভাগে ভর্তি করা হয়। আজ সকালে আমার স্ত্রী এইচডিইউতে মারা যান।

উল্লেখ্য, রোববার (২৭ এপ্রিল) গাজীপুরের জয়দেবপুরে সন্ধ্যা ৭টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। পরে রাত পৌনে ১১টার দিকে দগ্ধ অবস্থায় তাদের জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। দগ্ধরা হলেন— সীমা আক্তার (৩০), পারভিন আক্তার (৩৫) ও তার শিশু ছেলে আয়ান (১), তাসলিমা বেগম (৩০) ও তার মেয়ে তানজিলা বেগম (১০)।

logo
সম্পাদক ও প্রকাশক মো: মনিরুজ্জামান মনির